নন্দিনীর সঙ্গে পাল্লা, মটন থালি মাত্র ৮০ টাকা, বাজারে এল ‘নতুন দিদি’

Follw Us Now

নন্দিনীর সঙ্গে পাল্লা, মটন থালি মাত্র ৮০ টাকা, বাজারে এল ‘নতুন দিদি’

EKHON BHARAT :- নন্দিনী দিদি। হ্যাঁ নামটা আমাদের সকলেরই চেনা। নন্দিনীর পাইস হোটেলের চর্চা এখন ইন্টারনেটের আনাচে-কানাচে। সবার মুখে মুখে যেন একটাই কথা ফেরে। ডালাহৌসির ভাতের হোটেলেও খদ্দেরদের লম্বা লাইন। সুদূর বাংলাদেশ থেকেও নন্দিনীর হাতের খাবারের স্বাদ নিতে আজকাল চলে আসেন মানুষ। রান্নায় কমবেশি স্বাদ থাকবেই। আর তার উপরেই নির্ভর করে খদ্দেরের বাড়বাড়ন্ত। এক সময় যা ব্যবসাকে প্রতিযোগিতার মুখে দাঁড় করিয়ে দেয়। এবার বাজারে এল নন্দিনীদির এক কড়া প্রতিযোগী। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শহরের পাইস হোটেলের বাজারে ঝড় তুলতে এবার বাজারে এল নতুন পাইস হোটেল। দাবি, বলে বলে দশ গোল দেবে ভাইরাল নন্দিনীদিকে! কার্যত এমনই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন নতুন প্রতিযোগী। খাবারের রেট তাজ্জব করে দেওয়া! এই নতুন দিদি এবার মটন ভাত বিক্রি করছেন মাত্র ৮০ টাকায়। আর তাতেই ফুড ব্লগারদের চোখ পড়েছে তাঁর দিকেই।

যেখানে নন্দিনীর হোটেলে মটন থালির দাম ২২০ টাকা। দুই বোন মিলে খুলেছে ভাতের হোটেল। ছোট বোনের দাবি, সে এত লাভ-ক্ষতি জানে না। তাঁর দিদি সবটা দেখে। কিন্তু তাঁরা বাজার থেকে দেশি মটন কিনেই আনে। আর নিজের হাতে খুব যত্ন করেই তা রান্না করে। আর খাবার বিক্রি করে যা লাভ হয় তাতে তাঁদের সংসার চলে যায়। সঙ্গে ভাতের হোটেলের সেই দিদির দাবি, নন্দিনী নিজেও আজকাল যেহেতু ফুড ভ্লগিং করে থাকেন, তাহলে যেন একবার অন্তত তাঁর হাতের মটনের স্বাদ নিয়ে যান। তবে খবরে আসার পর থেকেই একের পর এক বিতর্কে নাম জড়িয়েছে নন্দিনীর। কখনও দোকানে আসা ইউটিউবারকে গালমন্দ করে তাড়িয়ে দিচ্ছেন, তো কখনও হাত তুলছেন বাবার বয়সী লোকের হাতে।

নন্দিনীর সঙ্গে পাল্লা, মটন থালি মাত্র ৮০ টাকা, বাজারে এল ‘নতুন দিদি’

মাসিক আয় ১৫ হাজার, সাড়ে ৮ কোটির আয়কর নোটিশ হাওড়ার যুবককে! সাবধান হোন আপনিও

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের একাংশ কটাক্ষ করে বলেন হাই ভোল্টেজ ড্রামা লেগেই থাকে নন্দিনীর ভাতের হোটেলে। এই সেদিনই যেমন নন্দিনী কেঁদেকেটে এক ইউটিউবারকে জানালেন, ‘দু দিন পর তোরা হয়তো আমাকে এখানে না-ও দেখতে পারিস। আমাদের স্বভাবই হল, যখনই দেখি না কেউ বাড়ছে, আমরা তাকে টেনে নামানোর চেষ্টা করি। তবে কথাতেই তো আছে রাখে হরি মারে কে। কপালে যা আছে তা তো হবেই।’ নন্দিনীর ভালো নাম যদিও মমতা গাঙ্গুলী। পড়াশোনা করেছেন ফ্যাশন ডিজাইনিং নিয়ে। বেঙ্গালুরুর এক হোটেলে ভালো চাকরিও করতেন। কিন্তু করোনার সময়ে বাবা-মার সঙ্গে এই দোকান চালানোর স্বপ্ন নিয়ে সব ছেড়ে কলকাতা চলে আসেন। দিদি নম্বর ১-এর মঞ্চে এমনটাই জানিয়েছিলেন নন্দিনী দিদি।

ট্রেন্ডিং খবর