অ্যাডিনো ভাইরাসের হাত থেকে কিভাবে বাঁচাবেন শিশুদের? রইল কিছু টিপস।

Follw Us Now

করোনা পরবর্তী সময়ে অ্যাডিনো ভাইরাসকে কেন্দ্র করে সারা দেশজুড়ে সাধারণ মানুষের মনে উদ্বেগ জন্ম নিয়েছে এদিকে নাই সেডের প্রকাশিত রিপোর্টে জানা গিয়েছে দেশের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় বাংলায় এই রোগের প্রকোপ বেশি শিশুদের মধ্যেই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি নাইসেডের রিপোর্ট অনুযায়ী অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত দেশের প্রথম পাঁচটি রাজ্য হল পশ্চিমবঙ্গ তামিলনাড়ু কেরালা দিল্লি ও মহারাষ্ট্র।

এই মুহূর্তে এই ভাইরাসের থেকে রেহাই পেতে বেশ কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে সকলকেই একেবারে ছোট শিশুরা মাস্ক পড়ে না তাই এই সময়টায় তাদের বাড়িতে রাখাই ভালো।

অ্যাডিনো ভাইরাসের কোন একটি উপসর্গ যদি শরীরে লক্ষ্য করা যায় তবে সে ক্ষেত্রে বারবার হাত ধুতে হবে ভিড় জায়গায় অবশ্যই মাস্ক পড়তে হবে শিবা কাশি হলে মুখ ঢাকতে হবে জ্বর বা গায়ে হাত পায়ে ব্যথা দেখা দিলে অবশ্যই খেতে হবে প্যারাসিটামল।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক না খাওয়ার কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা জনসমক্ষে থুতু ফেলা যাবে না এছাড়া এ সময় মেনে চলতে হবে, শারীরিক দূরত্ব

এছাড়াও বাইরে থেকে এসে জামা কাপড় বদলে হাত ধুয়ে তবেই যেতে হবে শিশুদের কাছে।

এছাড়াও যে সমস্ত শিশুদের মধ্যে জন্মগত পুষ্টি বা অন্য কোনো অসুখ রয়েছে তাদের দিকে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

অ্যাডিনো ভাইরাস সংক্রামক তাই এই ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠানো যাবে না এছাড়াও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে গরম জল খাওয়া হালকা গরম নুন জলে গার্গেল করতে হবে।

কাশি হলে বাসক আদা তুলসী লবঙ্গ খেতে হবে।অ্যাডিনো ভাইরাস মোকাবিলা ইতিমধ্যেই নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে শিশুদের মধ্যে এডিনো ভাইরাসের উপসর্গ দেখা গেলে বিশেষ নজরদারিতে রাখতে বলা হয়েছে তাদের চালু করা হয়েছে হেল্পলাইন নম্বর (১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২ নম্বরটা স্ক্রিনে যাবে) । এদিনও ভাইরাস সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে জানতে গেলে ফোন করতে হবে এই নম্বরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে এই রোগের বাড়বাড়ন্ত কে রোখার সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন এক্সপার্টরা।

ট্রেন্ডিং খবর